Bengali meaning of “The Place of Art in Education” by Nandalal Bose || Class XI || WBCHSE.

Bengali meaning of “The Place of Art in Education”. Class 11, West Bengal. Very important for taking preparation for the annual examination of class 11. Read and clear all doubts. Do a very good result in your final exam.

সম্পূর্ণ টেক্সট- এর বাংলা মানে:

সেই সমস্ত জিনিস গুলির মধ্যে যেগুলি মানুষ সৃষ্টি করেছে জ্ঞান অর্জন করতে, অথবা মনের (বা অন্তরের) আনন্দ খুঁজতে, (তাদের মধ্যে) ভাষার আছে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এটি (অর্থাৎ ভাষা) হল সাহিত্য, বিজ্ঞান, এবং দর্শনের মাধ্যম। সাহিত্য নিশ্চিতভাবে মানুষকে দেয় অন্তরের আনন্দ, কিন্তু এর প্রকাশের ক্ষেত্র হয সীমিত। শিল্প, সঙ্গীত, নৃত্য এবং এই রকম জিনিস এর ক্ষতি পূরণ (বা অভাব পূরণ) করে। তাদের আছে তাদের নিজস্ব প্রকাশের বিশেষত্ব যেমনটা সাহিত্যের আছে। মানুষ এই পৃথিবীকে বুঝে তার মন দিয়ে এবং ইন্দ্রিয় দিয়ে, এবং নান্দনিক আনন্দ আহরণ করে এবং এটা প্রকাশ করে অন্যদের কাছে। শিল্প শিক্ষা বৃদ্ধি করে বা উন্নত করে মানুষের জ্ঞান কে এবং নান্দনিক অভিজ্ঞতাকে এবং প্রশিক্ষিত করে তাকে বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিতে। এই শিল্প শিক্ষা, সংগীত শিক্ষা এবং নৃত্য শিক্ষা অর্জন করা যাবে না পড়া এবং লেখার মাধ্যমে, যেমন কান পারেনা সেটা করতে যেটা চোখের কাজ।

যদি আমাদের শিক্ষার লক্ষ্য হয় সার্বিক উন্নয়ন, শিল্প প্রশিক্ষণের থাকা উচিত একই রকম মর্যাদা এবং গুরুত্ব যেমনটা পড়াশুনা এবং লেখার আছে। কিন্তু ব্যবস্থাপনা যেটা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তৈরি করেছে এর (অর্থাৎ শিল্পশিক্ষার) জন্য তা হয় ভীষণভাবে অপর্যাপ্ত বর্তমানে। এটা মনে হবে যে এটা হয় সাধারন ধারনার কারনে যে শিল্প হল সম্পূর্ণরূপে কিছু পেশাদার ব্যক্তির অধিকার এবং সাধারণ মানুষের কোন সম্পর্ক নেই শিল্পের সঙ্গে। যখন শিক্ষিত সমাজ কোনো লজ্জা অনুভব করেনা শিল্পকে না বুঝে, তখন কি প্রশ্নই বা থাকতে পারে সাধারণ মানুষের ব্যাপারে? তারা তফাৎ করতে পারেনা একটি আঁকা ছবি এবং একটি ফটোগ্রাফের ছবির মধ্যে। তারা বিষ্ময়ে (বা অবাক হয়ে) হাঁ করে তাকিয়ে থাকে জাপানি পুতুলগুলোর দিকে যেন মনে হয় সেগুলি (অর্থাৎ জাপানি পুতুলগুলি) হল শিল্পের নমুনা (বা নিদর্শন)। লাল, নীল এবং বেগুনি রঙের ঝকমকে জার্মানি চাদর কষ্ট দেয় না তাদের চোখকে, কিন্তু তাদেরকে আনন্দ দেয়। উপযোগিতা (বা ব্যবহারের) ব্যাপারে, তারা টিনের পাত্র ব্যবহার করে, সুন্দর মাটির কলসির পরিবর্তে যা তারা সহজেই হাতের কাছে পেতে পারে। এই দেশের শিক্ষিত জনগণ এবং তার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি হয় বিশেষ ভাবে দায়ী এর জন্য। একটি ভাসা-ভাসা দৃষ্টি (অর্থাৎ খুব খুঁটিয়ে না দেখা) আমাদের শিক্ষাগত দিকে এটা প্রমাণ করবে, যেখানে এই দেশের সাংস্কৃতিক জীবন (বা জগত) বিস্তৃত হয়েছে (বা প্রসারিত হয়েছে), এর নান্দনিক অনুভূতিগুলি জঘন্যভাবে আরো খারাপ হয়ে গেছে। এর একমাত্র উপশমের (বা প্রতিকারের) উপায় রয়েছে শিল্প শিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়াতে তথাকথিত শিক্ষিত জনগণের মধ্যে, যেহেতু তারা (অর্থাৎ তথাকথিত শিক্ষিত মানুষেরা) মান নির্ধারণ করে সকল সাধারণ মানুষের।

“Leela’s Friend” – বাংলা মানে

সৌন্দর্যবোধের অভাব মানুষকে শুধুমাত্র নান্দনিক অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত করে না, এটা তার দৈহিক এবং মানসিক মঙ্গল (বা কল্যাণ বা স্বাস্থ্যকেও) ক্ষতি করে। যাদের এই বোধের অভাব রয়েছে এবং যারা তাদের বাড়িতে এবং উঠানে নোংরা ছড়িয়ে রাখে, নিজেদেরকে এবং তাদের চারিপাশকে নোংরা করে রাখে, তাদের দেওয়ালে, রাস্তায়, এমনকি রেলের কোচে পানের পিক ফেলে, তারা তাদের নিজেদের স্বাস্থ্যের এবং অন্যের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। একদিকে তারা রোগজীবাণু দিয়ে এবং অন্যদিকে তাদের জঘন্য ব্যবহার দিয়ে সমাজকে দূষিত করে।

আমাদের মাঝে কেউ কেউ আছে যারা মনে করে যে শিল্প হলো শুধু ধনীদের এবং আনন্দ বিলাসীদের জায়গা বা ক্ষেত্র এবং (তারা) এটাকে নির্বাসন দিতে চায় ঘৃণার সঙ্গে তাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে। তারা ভুলে যায় একটা শিল্পসৃষ্টির প্রাণ থাকে তার সৌন্দর্যবোধ এবং সামঞ্জস্যের মধ্যে, এর অর্থমূল্যের মধ্যে নয়। একজন গরীব সাঁওতাল ঝাড়ু দেয় এবং মোছামুছি করে তার কুড়ে ঘর, তার মাটির পাত্র এবং ছেঁড়া কাঁথা গুছিয়ে রাখে; একজন শিক্ষিত কলেজছাত্র তার পোশাক এবং জিনিসপত্র রাখে অগোছালোভাবে তার প্রাসাদের মতো হোস্টেলের রুমে অথবা থাকার ঘরে। গরিব সাঁওতালটির কাছে সৌন্দর্যবোধ হলো তার জীবনের একটি অপরিহার্য (বা অবিচ্ছেদ্য) অংশ এবং, তাই, প্রাণবন্ত; ধনী লোকের ছেলেটির কাছে এটা হয় কম গুরুত্বপূর্ণ, তাই, নিষ্প্রাণ। আমি প্রায়ই দেখি আমাদের শিক্ষিত মানুষেরা তাদের শিল্পের প্রতি দরদ প্রদর্শন করে ভালো ছবির পাশে ফ্রেমে বাঁধানো পিন দিয়ে আঁটা ছবি দেখিয়ে; আমি হোস্টেলের ঘরগুলিতে দেখি ছবির ফ্রেম থেকে জামা ঝুলতে, চায়ের কাপ এবং চিরুনি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে পড়ার টেবিলের উপর, কাগজের ফুল গুঁজা রয়েছে ব্যবহৃত কোকোয়া পাত্রে। আর পোশাকের কথা বলতে গেলে, আমি দেখি মানুষ ব্যবহার করে বুকখোলা জ্যাকেট ধুতির সঙ্গে, শাড়ির সঙ্গে উঁচু হিলযুক্ত জুতো। আমরা আর্থিকভাবে সচ্ছল হই বা না হই, এই ব্যাপক অসঙ্গতি এবং রুচির অভাব হলো নান্দনিক অনুভূতিতে আমাদের দারিদ্র্যের একটি নিশ্চিত সূচক।

Leela’s Friend – Important Short Questions

কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন, “শিল্প কি আমাদেরকে একটা জীবিকা দেবে?” এখানে আমাদের মনে রাখা প্রয়োজন যে ঠিক যেমন সাহিত্যচর্চার দুটি দিক রয়েছে, একটি জ্ঞান চর্চা এবং নান্দনিক আনন্দের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং অন্যটি পেশাগত লাভের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, শিল্পের ক্ষেত্রেও সেরকম দুটি দিক আছে; তোমরা একটিকে বলতে পারো চারুশিল্প এবং অন্যদিকে কারুশিল্প। চারুশিল্প আমাদের মনকে দুঃখ এবং দৈনন্দিন জীবনের দ্বন্দ্বের চাপ থেকে মুক্ত করে নিয়ে যায় একটা নান্দনিক আনন্দের জগতে, যখন, এর জাদুর স্পর্শে, কারুশিল্প সৌন্দর্য নিয়ে আসে আমাদের দৈনিক ব্যবহারের জিনিসগুলিতে, এবং আমাদের জীবনে, এবং আমাদেরকে জীবিকার উপায় দেয়। প্রকৃতপক্ষে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক অবনতি হয়েছে কারুশিল্পের ধ্বংসের কারণে। তাই আমাদের প্রয়োজনের ক্ষেত্র থেকে শিল্পকে বাদ দেওয়াটা ক্ষতিকারক দেশের অর্থনৈতিক কল্যাণের পক্ষে।

শিল্পশিক্ষার এই অভাব শুধুমাত্র আমাদের জীবনের বর্তমান গতিকেই বঞ্চিত করে নি, এটা আমাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে আমাদের অতীত ঐতিহ্য থেকে। কারণ আমাদের চোখ অপ্রশিক্ষিত, তাই আমরা থেকে গেছি অজ্ঞ এবং অনুভূতিহীন আমাদের অতীতের অংকন, ভাস্কর্য এবং স্থাপত্যের গৌরবের প্রতি; বিদেশের জ্ঞানী ব্যক্তিদের আসতে হয় এবং এটা আমাদের কাছে ব্যাখ্যা করতে হয়। এটা আমাদের লজ্জার কথা, এমনকি আমাদের বর্তমান দিনের শিল্প পায়না কোনো স্বীকৃতি আমাদের দেশে যতক্ষণ না এটা অনুমোদন পায় বিদেশের বাজারে।

এখন সাধারণ ভাবে আলোচনা করা যাক এর প্রতিকার নিয়ে। শিল্পশিক্ষার শিকড় বা মূল রয়েছে প্রকৃতি এবং শিল্পের ভালো কাজ ঐকান্তিক মনোযোগ সহকারে পর্যবেক্ষণের মধ্যে, তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে বসবাস করে এবং উন্নত নান্দনিক অনুভূতিসম্পন্ন ব্যক্তিদের সহযোগিতায় সেগুলিকে বুঝে। প্রতিটি বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত একটা জায়গা দেওয়া অন্যান্য পড়াশোনার সঙ্গে শিল্প সম্পর্কে পড়াশুনারও, এটাকে বাধ্যতামূলক করে। এটার অর্থাৎ (বিদ্যালয় বা ইউনিভার্সিটির) উচিত ছাত্র-ছাত্রীদের সময় এবং পরিবেশ দেওয়া যাতে তারা প্রকৃতির সঙ্গে নিজেদের পরিচয় ঘটাতে পারে। অংকন শিক্ষা তাদের পর্যবেক্ষণ ক্ষমতাকে উন্নত করবে এবং তার পরিবর্তে এটা তাদেরকে দেবে আরো ভালো অন্তর্দৃষ্টি সাহিত্যে, দর্শনে এবং বিজ্ঞানে। এটা প্রত্যাশা করা আমাদের জন্য ভুল হবে, যাই হোক, যে একটি প্রতিষ্ঠানে শিল্প-কলা নিয়ে পড়াশুনার সুযোগ সুবিধা তার সমস্ত ছাত্রছাত্রীকে শিল্পী বানিয়ে দেবে, একমাত্র ভালো শিল্পী তৈরি করে দেবে, ঠিক যেমন কেউ কবি হতে পারে না শুধুমাত্র কবিতার একটি কোর্স করে যে কোর্সটা কোন প্রতিষ্ঠান দেয়।

প্রথমত, ভালো আঁকা ছবি, খোদায় শিল্প এবং অন্যান্য চারুশিল্প এবং কারুশিল্পের নিদর্শন (অথবা তাদের অনুপস্থিতিতে, এগুলির কোনো ভালো সৃষ্টি অথবা কোনো ফটো) প্রদর্শিত হওয়া উচিত শ্রেণিকক্ষে, গ্রন্থাগারে, ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার রুমে এবং বসবাস করার রুমে।

দ্বিতীয়তঃ, আমাদের পাওয়া উচিত উচ্চগুনমান সম্পন্ন ব্যক্তি শিল্প সম্পর্কে পড়ার মতো বই লেখার জন্য ভালো শিল্প নিদর্শনের ছবি ও ইতিহাস সম্বলিত, প্রচুর পরিমাণে।

তৃতীয়ত, ছাত্রদের পরিচিত হওয়া উচিত নির্বাচিত শিল্পের দৃষ্টান্তের সঙ্গে ছায়াচিত্রের মাধ্যমে, এই দেশের এবং অন্য জায়গার, সময়ে সময়ে।

চতুর্থত, ছাত্র-ছাত্রীদের উচিত উন্নত গুণসম্পন্ন শিক্ষকের সঙ্গে জাদুঘরে এবং চিত্রশালায় যাওয়া দেখতে অতীতের শিল্পের বিশেষ বিশেষ দৃষ্টান্ত। যখন বিদ্যালয়গুলির পক্ষে সম্ভব হয় ফুটবল ম্যাচ খেলার জন্য ছাত্রদেরকে বাইরে নিয়ে যাওয়া, এটা অসম্ভব হবে না তাদেরকে জাদুঘরে এবং চিত্রশালায় নিয়ে যাওয়াটা। মনে রাখা উচিত যে একটা শিল্পসৃষ্টির সঙ্গে সরাসরি পরিচয় আরো বেশি করে কাজ করবে তাদের নান্দনিক দৃষ্টি জাগিয়ে তুলতে শতবার লেকচার শোনার চেয়ে। ভালো আঁকা ছবি এবং খোদাই শিল্প দেখা, সেগুলিকে তারা (অর্থাৎ ছাত্রছাত্রীরা) সম্পূর্ণরূপে বুঝুক বা না বুঝুক, তাদের চোখকে প্রশিক্ষিত করে তুলবে, বিচার ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তুলবে, এবং ধীরে ধীরে জাগিয়ে তুলবে তাদের নান্দনিক অনুভূতিগলি।

পঞ্চমত, ছাত্র-ছাত্রীদেরকে প্রকৃতির সঙ্গে পরিচয় করানোর জন্য আমাদের উচিত ঋতুগত উৎসব পালন করা, ঋতুর ফল এবং ফুল প্রদর্শনসহ, এবং আমাদের চেষ্টা করা উচিত তাদেরকে পরিচিত করানো শিল্পের এবং সাহিত্যের সেই সমস্ত সুন্দর সুন্দর সৃষ্টি গুলির সঙ্গে এগুলি (অর্থাৎ বিভিন্ন ঋতুর ফুল ফল) যার (অর্থাৎ শিল্পসৃষ্টির) জন্ম দিয়েছে।

ষষ্ঠতঃ, ছাত্র-ছাত্রীদের পরিচিত হতে হবে প্রকৃতির নিজের ঋতু উৎসব এর সঙ্গে, তাদের নিজেদের চোখে দেখতে হবে এবং উপভোগ করতে হবে ধানক্ষেত এবং শরতে পুকুরের পদ্ম ফুল, বসন্তকালে পলাশ এবং শিমুল ফুলের মেলা। এটা শহরবাসীর পক্ষে আবশ্যিক; যদিও, গ্রাম্য ছেলেদের কাছে, সেগুলি দেখিয়ে দেওয়াটাই যথেষ্ট হতে পারে। এই ঋতু উৎসব গুলির জন্য বিশেষ ছুটির দিন ঘোষণা করা দরকার এবং চড়ুইভাতি ও খেলাধুলার ব্যবস্থা করা দরকার, ঋতুগত পোশাক পরার ব্যাপারে উৎসাহিত করা দরকার। যদি একবার ছাত্রছাত্রীরা প্রকৃতির সঙ্গে পরিচিত হয়ে যায়, এবং এটাকে (অর্থাৎ প্রকৃতিকে) ভালোবাসতে শেখে, তাদের নান্দনিক অনুভূতিগুলি কোন দিনই শুকিয়ে যাবে না, যুগ যুগ ধরে, এটা হলো প্রকৃতি যা উৎস উপাদান সরবরাহ করেছে সমস্ত ধরনের শৈল্পিক সৃষ্টির জন্য।

সবার শেষে, বিদ্যালয়ের উচিত একটি শিল্প উৎসব পালন করা সারা বছরের কোন এক সময়ে। প্রত্যেকটি ছাত্র-ছাত্রী এতে অংশগ্রহণ করবে ভালোবেসে তার নিজের হাতের সৃষ্টি কোন জিনিস নিয়ে, তা সে যতই সাধারণ হোক। এই সব কিছুকেই একত্রে রাখতে হবে এবং দেখাতে হবে শ্রদ্ধার্ঘ্য হিসাবে। একটা প্রচেষ্টা করা উচিত এই উৎসবটিকে সামগ্রিক রূপ এবং সৌন্দর্য দেওয়ার গানে, নাচে এবং মিছিলের দ্বারা; অবস্থান অনুযায়ী উৎসবের সময় স্থির করা উচিত।

Notes from Leela’s Friend.

Short Questions (SAQ) from Jimmy Valentine.

Important Short Questions (SAQ) from Upon Westminster Bridge

Meeting at Night – Important Short Questions

Karma-Short Questions,

Important Notes from ‘Karma’.

প্রিয় ছাত্র-ছাত্রী, নিয়মিত onlneexamgroup.com ওয়েবসাইট টি ভিজিট করো। আমরা একাদশ শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের সমস্ত পিসগুলির বিস্তারিত আলোচনা করেছি, Short Questions (SAQ এবং MCQ type), Grammar, Writing সবকিছুই আপলোড করেছি। নিয়মিত পেজটি ভিজিট করে পড়াশোনা করলে পরীক্ষায় নিঃসন্দেহে আশানুরূপ রেজাল্ট করতে পারবে।

Share with your friends

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *