Madhyamik Bengali Suggestion 2021, WBBSE, West Bengal. Class X, Get Common Questions. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২১

Madhyamik Bengali Suggestion 2021

Contents hide
4 অদল বদল:

জ্ঞানচক্ষু:

প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

জ্ঞানচক্ষু গল্পটি কোন সংকলন থেকে নেওয়া হয়েছে?-
a) বকুলকথা b) কুসুমের মাস c) কুমকুম d) সুবর্ণলতা।
উত্তর: c) কুমকুম।

‘জ্ঞানচক্ষু’ গল্পটি রচনা করেন –
a) আশাপূর্ণা দেবী b) মহাশ্বেতা দেবী c) কাদম্বরী দেবী d) লীলা মজুমদার।
উত্তর: a) আশাপূর্ণা দেবী।

তপন তার গল্পটা কখন লিখেছিল? – a) বিকেলবেলা b) সকালবেলা c) দুপুরবেলা d) রাতের বেলা।
উত্তর: c) দুপুরবেলা




তপনের লেখা গল্পটির নাম কি ছিল? – a) প্রথম দিন b) সেই দিন c) ছুটির দিন d) শেষ দিন।
উত্তর: a) প্রথম দিন।

“কই তুই নিজের মুখে একবার পড়তো তপন শুনি!” – কে বলেছেন? –
a) তপনের মেজো কাকু b) তপনের ছোট মাসি c) তপনের মেসো d) তপনের মা।
উত্তর: তপনের মা।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“বুকের রক্ত ছলকে ওঠে তপনের” – তপনের বুকের রক্ত ছলকে ওঠার কারণ উল্লেখ করো।

“রত্নের মূল্য জহুরের কাছেই।” – কথাটির অর্থ কি?

“সত্যিকারের লেখক।” – এই উক্তির মধ্য দিয়ে তপনের মনের কোন্ ভাব প্রকাশিত হয়েছে?

“কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল!” – কোন কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল?

“পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনা ঘটে?” – কোন্ ঘটনাকে অলৌকিক বলা হয়েছে?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“নতুন মেসো কে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের।” – জ্ঞানচক্ষু বলতে কী বোঝায়? তপনের জ্ঞানচক্ষু কিভাবে খুলে গেল?

“পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনা ঘটে?” – কোন্ ঘটনাকে অলৌকিক ঘটনা বলা হয়েছে? কেন তাকে অলৌকিক ঘটনা বলা হয়েছে?

“তার চেয়ে দুঃখের কিছু নেই, তার থেকে অপমানের!” – কার সম্পর্কে এ মন্তব্য করা হয়েছে? ‘তার চেয়ে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“রত্নের মূল্য জহুরের কাছেই।” কোন্ প্রসঙ্গে এ উক্তি করা হয়েছে? এই উক্তি করার কারণ কি? (2+3)

“জ্ঞানচক্ষু” গল্পে তপনের চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো। (5)




” কিন্তু নতুন মেসো কে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের।” – নতুন মেসো কে দেখে কিভাবে তপনের জ্ঞানচক্ষু খুলে গিয়েছিল তা আলোচনা করো। (5)

“তপন আর পড়তে পারে না, বোবার মতো বসে থাকে।” – তপনের এরকম অবস্থার কারণ কি? (5)

বহুরূপী:

প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

সপ্তাহে হরিদা বহুরূপী সেজে বাইরে যান-
a) দুদিন b) একদিন c) তিনদিন d) পাঁচদিন।
উত্তর a) একদিন।

জগদীশবাবুর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল – a) 20 লক্ষ টাকার b) 25 লক্ষ টাকার c) 7 লক্ষ টাকার d) 11 লক্ষ টাকার।
উত্তর d) 11 লক্ষ টাকার।

সন্ন্যাসী এসে জগদীশ বাবুর বাড়িতে ছিলেন a) দশদিন b) পাঁচদিন c) সাতদিন d) আট দিন।
উত্তর: c) সাত দিন।

“খুব হয়েছে হরি, এই বার সরে পড়ো। অন্যদিকে যাও!” – এ কথা কে বলেছেন? – a) অনাদি b) কাশীনাথ c) কালিনাথ d) ভবতোষ।
উত্তর: কাশীনাথ।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“চমকে উঠলেন জগদীশবাবু।” – জগদীশবাবু কেন চমকে উঠলেন?

“আক্ষেপ করেন হরিদা।” – হরিদা কেন আক্ষেপ করেন?

“অদৃষ্ট কখনো হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না।” – এখানে হরিদার কোন্ ভুলের কথা বলা হয়েছে?

পুলিশ সেজে হরিদা কার কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছিল?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়।” – এখানে বক্তা কে? কোন প্রসঙ্গে তিনি একথা বলেছেন? উক্তিটির আলোকে বক্তার চরিত্র আলোচনা করো। (1+1+3)

“হরিদার জীবনে সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র আছে।” – হরিদা কে? গল্প অবলম্বনে হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্য আলোচনা করো। (1+4)




বহুরূপী গল্পে যে হিমালয়বাসী সন্ন্যাসীর প্রসঙ্গ আছে তার চরিত্র আলোচনা করো। (5)

“এই শহরের জীবনে মাঝে মাঝে বেশ চমৎকার ঘটনা সৃষ্টি করেন বহুরূপী হরিদা।” – হরিদার সৃষ্ট চমৎকার ঘটনা গুলির বিবরণ দাও। (5)

পথের দাবী:

প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

গিরীশ মহাপাত্রের বয়স ছিল –
a) 25-26 বছর b) 30-32 বছর c) 22-23 বছর d) 35-36 বছর।
উত্তর: b) 30-32 বছর।

জগদীশবাবু পেশায় কি ছিলেন? –
a) উকিল b) ডাক্তার c) অয়েল কোম্পানির মিস্ত্রি d) পুলিশ।
উত্তর: d) পুলিশ।

“কাকাবাবু এ লোকটিকে আপনি কোনো কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন।” এখানে ‘কাকাবাবু’ কে?
– a) জগদীশবাবু b) নিমাইবাবু c) রামদাস তলওয়ারকর d) গিরিশ মহাপাত্র।
উত্তর: b) নিমাইবাবু।

গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে গন্ডা-ছয়েক পয়সার সঙ্গে বের হলো –
a) একটি সিকি b) দু’টি টাকা c) একটি আধুলি d) একটি টাকা।
উত্তর: d) একটি টাকা।

“দয়ার সাগর! পরকে সেজে দি, নিজে খাইনে।” – এখানে বক্তা কে?
a) নিমাইবাবু b) অপূর্ব c) জগদীশবাবু d) রামদাস তলওয়ারকর।
উত্তর: c) জগদীশবাবু।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“মনে হলে দুঃখের লজ্জায় ঘৃণায় নিজেই যেন মাটির সঙ্গে মিশিয়ে যাই।” – কোন কথা মনে করে অপূর্বর এই মনোবেদনা?

“লোকটি কাশিতে কাশিতে আসিল।” লোকটি কে?

গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁকে ও পকেটে কি কি পাওয়া গিয়েছিল?

“দেখো জগদীশ, কিরূপ সদাশয় ব্যক্তি উনি।” – ব্যক্তিটিকে সদাশয় কেন বলা হয়েছে?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“নিমাই বাবুর সম্মুখে হাজির করা হইল।” – নিমাইবাবুর সম্মুখে কাকে হাজির করা হলো? কেন তাকে হাজির করা হয়েছিল?

“বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলআনাই বোঝাই আছে।” – কে কার উদ্দেশ্যে মন্তব্যটি করেছেন? এমন মন্তব্য কেন করেছেন?

“আমি ভীরু, কিন্তু তাই বলে অবিচারের দণ্ড ভোগ করার অপমান আমাকে কম বাজে না।” – কে কাকে একথা বলেছিলেন? কোন্ বিচারের দণ্ড ভোগ তাকে ব্যথিত করেছিল?

গিরীশ মহাপাত্রের পোষাক-পরিচ্ছদ ও বেশভূষার পরিচয় দাও।

অদল বদল:

প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

নিম গাছের নিচে গাঁয়ের একদল ছেলে জড়ো হয়ে যা খেলছিল তা হলো –
a) দড়ি টানাটানি b) কানামাছি c) ধুলো ছোঁড়াছুড়ি d) ফুটবল।
উত্তর: c) ধুলো ছোঁড়াছুড়ি।

অদল বদল যে দুই বন্ধুর গল্প তারা হল –
a) অমিত – ইরফান b) অমিত – ঈশান, অমৃত – ইসাব d) অমিত – ইসাব।

উত্তর – অমৃত-ইসাব।

“ছেলেরা খুব খুশি হলো” – ছেলেদের খুশি হওয়ার কারণ হলো-
a) তাদের নতুন স্কুল b) তাদের নতুন বই c) অমৃত – ইসাব এর নতুন নাম d) তাদের নতুন জামা।
উত্তর: অমৃত – ইসাব এর নতুন নাম।

অমৃতার মা ইসাবের বাবাকে কি বলে ডাকে? –
a) হাসান জি b) হাসান আব্বা c) হাসান দা d) হাসান ভাই।
উত্তর: হাসান ভাই।

“ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল।” – ইসাবের মেজাজ চড়ে যাওয়ার কারণ হলো –
a) ছেলের দল অমৃতকে ভ্যাঙাচ্ছিল b) কালিয়া ইসাবকে উত্তপ্ত করেছিল c) অমৃত কেঁদেছিল d) কালিয়া অমৃতকে মাটিতে ফেলে দিয়েছিল।
উত্তর: b) কালিয়া অমৃতকে মাটিতে ফেলে দিয়েছিল।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“হঠাৎ অমৃতের মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল।” – বুদ্ধিটা কি ?

“এসো আমরা কুস্তি লড়ি।” – এ কথা কে কাকে বলেছিল?

“ছেলের দল আনন্দে চেচিয়ে উঠলো।” – আনন্দ কেন হয়েছিল?

“উনি ঘোষণা করলেন।” কে কি ঘোষণা করলেন?

“ওরা ভয়ে কাঠ হয়ে গেল।” – ওদের ভয় পাওয়ার কারণ কি?

নদীর বিদ্রোহ:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

“নদের চাঁদ স্তম্ভিত হইয়া গেল।” – কেন স্তম্ভিত হইয়া গেল?-

a) নদী যেন খেপে গিয়েছে।

b) নদী অপরূপ রূপ ধারণ করেছে।

c) নদী বর্ষায় পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে।

d) নদীর জল শুকিয়ে গিয়েছে।

উত্তর: a) নদী যেন খেপে গিয়েছে।

স্টেশন থেকে নদীর উপরকার ব্রিজের দূরত্ব ছিল –

a) এক মাইল b) দুই মাইল c) তিন মাইল d) এক ক্রোশ।

উত্তর: a) এক মাইল ।

বউকে পাঁচ পাতার চিঠি লিখতে নদের চাঁদের সময় লেগেছিল-

a) দু দিন b) চার দিন c) পাঁচ দিন d) সাত দিন।

নদের চাঁদকে পিষিয়া দিয়া চলিয়া গেল –

a) ৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার b) ৫ নং ডাউন প্যাসেঞ্জার c) ৭ নং আপ প্যাসেঞ্জার d) ৫ নং আপ প্যাসেঞ্জার।

উত্তর: a) ৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার।

অবিরত বৃষ্টি হয়েছিল-

a) পাঁচ দিন ধরে b) সাত দিন ধরে c) দশ দিন ধরে d) তিন দিন ধরে।

উত্তর: a) পাঁচ দিন ধরে।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

কিভাবে নদেরচাঁদ এর মৃত্যু হয়েছিল?

“চিঠি পকেটেই ছিল।” – কোন চিঠির কথা এখানে বলা হয়েছে?

” নদীকে এভাবে ভালবাসার একটা কৈফিয়ৎ নদের চাঁদ দিতে পারে।” – নদেরচাঁদ কি কৈফিয়ৎ দিয়েছে?

নদীর বিদ্রোহের কারণ কি ছিল?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“বড় ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের।” – নদেরচাঁদ কেন ভয় পেয়ে গিয়েছিল?

“নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে।” – কে নদীর বিদ্রোহের কারণ বুঝিতে পারিয়াছে? নদীর বিদ্রোহ বলতে সে কি বোঝাতে চেয়েছে?

“ট্রেনটিকে রওনা করাইয়া দিয়া…” – কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? ট্রেনটিকে রওনা করানোর পর কি হলো?

“চিঠি পকেটেই ছিল।” – কোনা চিঠির কথা বলা হয়েছে? সে চিঠির পরিণতি কি হয়েছিল?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদের চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো।

“বড় ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের।” – নদেরচাঁদের ভয়ের স্বরূপ আলোচনা করো।

“নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দই উপভোগ করে।” – কার পাগলামির কথা এখানে বলা হয়েছে? গল্প অনুসরণে উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পাগলামির পরিচয় দাও।

“নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে।” – নদীর বিদ্রোহের কারণ কি ছিল ? সে কিভাবে তা বুঝতে পেরেছিল?

“অসুখী একজন:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

‘অসুখী একজন’ কবিতায় কে মিষ্টি বাড়ির বারান্দায় ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমিয়েছিল? –
ক) ভাইটি
খ) কবিতার কথক
গ) মেয়েটি
ঘ) বন্ধুটি।
উত্তর: খ) কবিতার কথক।

হাজার বছর ধরে ধ্যানে ডুবেছিল কারা? –

ক) ভক্তগণ
খ) দৈত্যরা
গ) মন্দিরের সেবায়েত
ঘ) শান্ত হলুদ দেবতারা।
উত্তর: ঘ) শান্ত হলুদ দেবতারা।

কবির পায়ের দাগ ধুয়ে দিল –
ক) পুকুরের জল
খ) বৃষ্টিতে
গ)নদীর জল
ঘ) দীঘির জল।
উত্তর: খ) বৃষ্টিতে।

“অসুখী একজন” কবিতায় সেই মেয়েটি যার জন্য অপেক্ষারত সে হল –
ক) যুদ্ধ
খ) ডাক পিয়ন
গ)গির্জার এক নান
ঘ) কবিতার কথক।

উত্তর: ঘ) কবিতার কথক।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

কথকের অপেক্ষায় কে কোথায় দাঁড়িয়ে ছিল?

“অসুখী একজন” কবিতার কবি কে? বাংলায় তরজমা করেছেন কে?

“অসুখী একজন” কবিতায় যেখানে শহর ছিল সেখানে যুদ্ধের ফলে কি কি ছড়িয়ে রইল?

“অসুখী একজন” কবিতায় কোবির স্বপ্ন বিজড়িত পরিবেশটি কেমন ছিল?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“আর সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায়” – অপেক্ষমান এই নারীর মধ্য দিয়ে কবি মানবীয় ভালোবাসার যে রূপ ফুটিয়ে তুলেছেন তা কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো।

“তারপর যুদ্ধ এল” – কবিতায় কবি যুদ্ধের যে আশ্চর্য করুন ও মর্মস্পর্শী ছবি এঁকেছেন তা নিজের ভাষায় লেখো।

“অসুখী একজন” – কবিতায় কবি অসুখী জীবনের অসুখ কিভাবে প্রকাশ করেছেন তা আলোচনা করো।

“শিশু আর বাড়িরা খুন হলো
সেই মেয়েটির মৃত্যু হল না।” – এখানে মেয়েটি কে? তার মৃত্যুর না হওয়ার কারণ কি? কেন শিশু ও বাড়িরা খুন হলো?

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

আমাদের পায়ে পায়ে রয়েছে –
ক) বাধা
খ)বোমারু
গ) বিপদ
ঘ) হিমানীর বাঁধ।
উত্তর: ঘ) হিমানীর বাঁধ।

আমরা বারো মাস –
ক) উপার্জন করি
খ) আনন্দ করি
গ) ভিখারি
ঘ) কাজ করি।
উত্তর: গ) ভিখারি।

আমাদের যা নেই, তা হলো –
ক) জীবন
খ) ভাষা
গ) ইতিহাস
ঘ) মান সম্মান
উত্তর: গ) ইতিহাস।

“পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ।” – ‘হিমানী’ শব্দের অর্থ কি? –
ক) আগুন
খ) জল
গ) তুষার
ঘ) পর্বত।
উত্তর: গ) তুষার।

“ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে” – কি ছড়ানো রয়েছে? –
ক) শিশুদের শব
খ) কাঠ-কয়লা
গ) শস্যদানা
ঘ) আসবাবপত্র।
উত্তর: ক) শিশুদের শব।

কবির মতে তবুও আমরা কোথায় কোথায় ফিরেছি? –
ক) দোরে দোরে
খ) জলে জলে
গ) নগরে নগরে
ঘ) বন্দরে বন্দরে।
উত্তর: ক) দোরে দোরে।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“আমাদের চোখ মুখ ঢাকা।” – চোখ মুখ ঢাকার কারণ কি?

” আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি।” – কবি কেন একথা বলেছেন?

আমাদের কি নেই বলে কবি উল্লেখ করেছেন?

“আমরা ভিখারি বারো মাস” – কবি কেন একথা বলেছেন?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“আমাদের পথ নেই কোনো” – কোন্ কবিতার অংশ? কেন আমাদের পথ নেই?

“পৃথিবী হয়তো বেঁচে আছে।” – এমন সংশয়ের কারণ কি?

“পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ” – ‘হিমানীর বাঁধ’ কি? উক্তিটির তাৎপর্য কি?

আফ্রিকা:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

“ক্ষমা করো” – কে ক্ষমা করবে? –
ক) আফ্রিকা
খ) সভ্যতা
গ) দয়াময় দেবতা
ঘ) যুগান্তরের কবি।
উত্তর: ক) আফ্রিকা।

শিশুরা খেলছিল –
ক) মাঠে
খ) পার্কে
গ) সমুদ্রতীরে
ঘ) মায়ের কোলে।
উত্তর: ঘ) মায়ের কোলে।

“সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণীটি হলো –
ক) ক্ষমা করো
খ) ভালোবাসো
গ) মঙ্গল করো
ঘ) বিদ্বেষ।
উত্তর: ক) ক্ষমা করো ।

যে আফ্রিকার কাছে ক্ষমা চাইবে সে হলো –
ক) যুগান্তের কবি
খ) প্রাচী ধরিত্রী
গ) দয়াময় দেবতা
ঘ) মানহারা মানবী।
উত্তর: ক) যুগান্তের কবি।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

উদ্ভ্রান্ত সেই আদিম যুগে কি ঘটেছিল?

দস্যুরা কিভাবে আফ্রিকার ইতিহাসে চিরচিহ্ন এঁকে দিয়ে গেল?

” বল ক্ষমা করো” – কেন এই ক্ষমা প্রার্থনা?

“ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে” – কে কাকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল?

“আজ যখন পশ্চিম দিগন্তে” – পশ্চিম দিগন্তে কি ঘটে চলেছিল?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“হায় ছায়াবৃতা” – ছায়াবৃতা কেন বলেছেন? তার সম্পর্কে কবি কি বলেছেন সংক্ষেপে আলোচনা করো।

“সভ্যের বর্বর লোভ” – সভ্যের বর্বর লোভের যে ছবি আফ্রিকা কবিতায় ফুটে উঠেছে তা নিজের ভাষায় লেখো।

“চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে” – কাকে একথা বলা হয়েছে? কিভাবে তার অপমানিত ইতিহাসে চিরচিহ্ন মুদ্রিত হলো?

“এসো যুগান্তরের কবি” – কবি রবীন্দ্রনাথ কেন যুগান্তের কবিকে আহ্বান করেছেন? যুগান্তের কবি কোন পরিস্থিতিতে এসে কি করবেন?

অভিষেক:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

“শিঞ্জিনি আকর্ষি রোষে” – ‘শিঞ্জিনী’ শব্দের অর্থ হলো –
ক) অসি
খ) দুন্দুভি
গ) তূণ
ঘ) ধনুকের ছিলা।
উত্তর: ঘ) ধনুকের ছিলা।

“আসিবে মেঘবাহন” – ‘মেঘবাহন’ হলেন – ক) জলধি
খ) দেবরাজ ইন্দ্র
গ) বারুণী
ঘ) অগ্নি।
উত্তর: খ) দেবরাজ ইন্দ্র ।

“নাদিলা কর্বুরদল” – ‘কর্বুরদল’ বলতে বোঝানো হয়েছে –
ক) দেবতা বৃন্দকে
খ) রাক্ষস বৃন্দকে
গ) রাঘব সৈন্যকুলকে
ঘ) হনুমান বৃন্দকে।
উত্তর: খ) রাক্ষস বৃন্দকে ।

কিরিটি ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন –
ক) কুম্ভকর্ণের
খ বিভীষণের
গ) বৃহন্নলার
ঘ) রাবণের।
উত্তর: গ) বৃহন্নলার।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

প্রমীলা কে?

বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদে মেঘলাদের কি প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেল?

“তবে এ বারতা, অদ্ভুত বারতা” – বার্তাটি কি এবং তা কেন অদ্ভুত?

“অভিষেক করিলা কুমারে।” – রাবণ কোন্ পরিস্থিতিতে কুমারকে অভিষিক্ত করলেন?

“হা ধিক্ মোরে।” – ইন্দ্রজিৎ নিজেকে কি বলে ধিক্কার দিলেন?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

” এ কলঙ্ক পিতঃ: – কোন্ ঘটনাকে কলঙ্ক বলে মনে করেছেন?

“হায় বিধি বাম মম প্রতি।” – উক্তিটি কার? তিনি এমন কথা কেন বলেছেন?

“জিজ্ঞাসিল মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া।” – মহাবাহু কাকে বলা হয়েছে? তার বিস্ময়ের কারণ কি?

“কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে
কে কবে শুনেছ লোক মরি পুনঃ বাঁচে?”- এমন উপমা প্রয়োগের কারণ কি?

প্রলয়োল্লাস:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

প্রলয় উল্লাস শব্দের অর্থ কি?
ক) ধ্বংসের আনন্দ
খ) রথঘর্ঘর
গ) ভয়ংকরের চন্ডরূপ
ঘ) দিগন্তরের কাঁদন
উত্তর: ক) ধ্বংসের আনন্দ।

“মাভৈঃ মাভৈঃ” ধ্বনির তাৎপর্য হলো
ক) ভয়ের কথা ভেবো না
খ) ভয় না পেয়ে এগিয়ে চলো
গ) যুদ্ধে জয়ী হও
ঘ) মাকে সর্বদা ভক্তি করো।
উ: খ) ভয় না পেয়ে এগিয়ে চলো ।

প্রলয় কোথায় উল্কা ছোটায়? –
ক) নীল খিলানে
খ) জগৎ মাঝে
গ) লাল খিলানে
ঘ) সবুজ খিলানে
উত্তর: ক) নীল খিলানে।

কবে “নূতনের কেতন” বলেছেন –
ক) বিশ্বমানের আসনকে
খ) অট্টরোলের হট্টগোলকে
গ) কালবৈশাখীর ঝড়কে
ঘ) দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালাকে।
উ: গ) কালবৈশাখীর ঝড়কে।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“আসছে নবীন” – নবীন কে?

“অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর” – চরাচর কেন স্তব্ধ?

দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা বলতে কী বোঝো?

“তোরা সব জয়ধ্বনী কর” – কবি কাদের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন?

বধূরা কেন প্রদীপ তুলে ধরবে?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“আসছে নবীন জীবন হারা অসুন্দরে করতে ছেদন!” – উক্তিটির তাৎপর্য লিখো।

“বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ঙ্কর!” – ভয়ঙ্কর বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন? তাঁর আগমনের তাৎপর্য লিখো।

“ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চিরসুন্দর!” – ‘সে’ কে? ভেঙে গড়ার বিষয়টি বুঝিয়ে বলো।

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“অন্ধকারের বন্ধ কূপে” বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? সেইসঙ্গে দেবতা বাঁধা যজ্ঞ-যূপে/পাষাণ – স্তুপে!” – একথা বলার কারণ কি?

“তোরা সব জয়ধ্বনি কর” – ‘তোরা’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? তারা কেন জয়ধ্বনি করবে?

“প্রলয়োল্লাস” কবিতায় একদিকে ধ্বংসের চিত্র আঁকা হয়েছে, আবার অন্যদিকে নতুন আশার বাণী ধ্বনিত হয়েছে – প্রসঙ্গটি কবিতা অবলম্বনে লেখো।

“প্রলয়োল্লাস” কবিতায় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ভয়ংকরের আগমনের যে বর্ণনা দিয়েছেন তা লেখো।

সিন্ধুতীরে:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

অচেতন কন্যাদের সংখ্যাটি ছিল –
ক) 5
খ) 6
গ) 7
ঘ) 8
উত্তর; ক) 5

মধ্যে যে কন্যা খানি মাঝখানের কন্যাটি হলো –
ক) রম্ভা
খ) নাগকন্যা
গ) অপ্সরা
ঘ) পদ্মাবতী।
উত্তর: ঘ) পদ্মাবতী।

“বিস্মিত হইল বালা” – এখানে ‘বালা’কে? –
ক) বিদ্যাধরী
খ) নাগকন্যা
গ)পদ্মাবতী
ঘ) অপ্সরা।
উত্তর: গ) পদ্মাবতী।

‘মাঞ্জস’ কোথায় ছিল ? –
ক) রাজপুরীতে
খ) মাঠে
গ) সিন্ধুতীরে
ঘ) রাজোদ্যানে।
উত্তর: গ) সিন্ধুতীরে।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

পঞ্চকন্যা কারা?

“অনুমান করে নিজ চিতে” – অনুমানটি কি?

“তুরিত গমনে আসি” – তুরিত মনে সে পদ্মা কি দেখতে পেলেন?

“সিন্ধুতীরে” কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের, কোন্ খন্ড থেকে নেওয়া হয়েছে?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন” – পঞ্চকন্যা কারা? তারা কিভাবে চেতনা ফিরে পেল?

“তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ” – কন্যা কে? সে সর্বক্ষণ কোথায় থাকে?

পদ্মা সখীদের নিয়ে উদ্যানে আসার সময় কি দেখতে পেয়েছিলেন? তিনি যা দেখেছিলেন সে সম্পর্কে কি অনুমান করেছিলেন?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“দেখিয়া রূপের কলা বিস্মিত হইল বালা” – ‘বালা’ শব্দের অর্থ কি? তার বিস্মিত হবার কারন কি? তাকে দেখে বক্তার কি মনে হয়েছিল?

“সমুদ্রনৃপতি সূতা” কে? “সিন্ধুতীরে” কবিতা অবলম্বনে সমুদ্রনৃপতি সূতার চরিত্র আলোচনা করো।

“কন্যারে ফেলল যথা” – কন্যার পরিচয় দাও। তাকে যেখানে ফেলা হয়েছিল সেই স্থানটি কেমন ছিল?

“পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন” – পঞ্চকন্যার পরিচয় দাও। পঞ্চকন্যা কিভাবে চেতন ফিরে পেল তা নিজের ভাষায় লেখো।

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

মাথায় আছে শকুন অথবা –
ক) বক
খ) কাক
গ) চোড়াই
ঘ) চিল।
উত্তর: ঘ) চিল।

“অস্ত্র ফ্যালো, অস্ত্র রাখো” – কোথায়?
ক) মাথায়
খ) হাতে
গ) কোমরে
ঘ) পায়ে।
উত্তর: ঘ) পায়ে।

আদুড় গায়ে” কথাটির অর্থ হল –
ক) ছিন্নবস্ত্র শরীরে
খ) সুসজ্জিত
গ) বর্ম পরিধান করে
ঘ) অনাবৃত শরীরে।
উত্তর: ঘ) অনাবৃত শরীরে।

আঁকড়ে ধরে সে খড় কুটো কুটো বলতে বোঝানো হয়েছে –
ক) এক জাতীয় খাদ্যকে
খ) গুরুত্বহীনকে
গ) বহুমূল্যবান দ্রব্যকে
ঘ) সামান্য সম্বলকে।
উত্তর: ঘ) সামান্য সম্বলকে।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“গান দাঁড়াল ঋষিবালক” – ঋষি বালক কাকে বলা হয়েছে?

“অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান” কবিতায় কবি হাত নাড়িয়ে কি তাড়ান?

“অস্ত্র রাখো, অস্ত্র ফ্যালো পায়ে।” – বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

এই কবিতায় ‘আদুড়’ শব্দটি কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?

60 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 3:

“অস্ত্র ফ্যালো, অস্ত্র রাখো গানের দুটি পায়ে।” – এটি কোন কবিতার অংশ? কবি কেন একথা বলেছেন?

“রক্ত মুছি গানের গায়ে” – এ কথার মর্মার্থ ব্যাখ্যা করো।

“গানের বর্ম আজ পরেছি গায়ে।” – ‘গানের বর্ম’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

“মাথায় গোঁজা ময়ূরপালক” – কার মাথায় ময়ূরের পালক গোঁজা? এখানে ‘ময়ূরপালক গোঁজা’ চিত্রকল্পের তাৎপর্য কী তা লেখো।

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় কবি অস্ত্র ফেলতে বলেছেন কেন? অস্ত্র পায়ে রাখার মর্মার্থ কি?

“গানের মর্ম আজ পরেছি গায়ে” – কার, কোন্ রচনার অংশ এটি কে গানের বর্ম পড়েছে গানের বর্ম বলার তাৎপর্য কি?

“অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান” কবিতায় যুদ্ধ বিরোধী মনোভাবের যে প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় লেখো।

“রক্ত মুছি শুধু গানের গায়ে।” – রক্তপাত কেন হয়েছিল? গানের গায়ে রক্ত মোছার তাৎপর্য লেখো।

হারিয়ে যাওয়া কালি কলম:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

“বাংলায় একটা কথা চালু ছিল কালি নেই কলম নেই বলে আমি ______!” –
ক) কলমচি
খ) নিধিরাম
গ) মুনশি
ঘ) লেখক।
উত্তর: ক) মুনশি।

খাগের কলম একমাত্র দেখা যায় –
ক) পরীক্ষার সময়
খ) নববর্ষের দিন
গ) হাতে ঘড়ির সময়
ঘ) সরস্বতী পুজোর সময়।
উত্তর: ঘ) সরস্বতী পুজোর সময়।

শ্রীপান্থ ছদ্মনামে লিখেছেন –
ক) সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
খ) বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
গ) সমরেশ বসু
ঘ) নিখিল সরকার।
উত্তর: ঘ) নিখিল সরকার।

আদিতে ফাউন্টেন পেনের নাম ছিল –
ক) ঝরনা কলম
খ) পালকের কলম
গ) পার্কার পেন
ঘ) রিজার্ভার পেন।
উত্তর: ঘ) রিজার্ভার পেন।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব ঘটায় কোন্ পেন?

লেখক তার জীবনের প্রথম ফাউন্টেন পেন টি কোথা থেকে কিনেছিলেন?

অন্নদাশঙ্কর রায় ছাড়া আর কোন্ কবি টাইপরাইটারে লিখতেন?

“কলম সেদিন খুনিও হতে পারে বৈকি। – বক্তব্যটি পরিস্ফুট করো।

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে।” – কোন্ জিনিস আজ অবলুপ্তির পথে? এই অবলুপ্তির কারণ কি? এবিষয়ে লেখক এর মতামত কি?

“হারিয়ে যাওয়া কালি কলম” – এ লেখক লিপিকুশলতা বা লিপিকুশলী সম্পর্কে যেসব তথ্য দিয়েছেন তা সংক্ষেপে লেখো।

“দোয়াত যে কত রকমের হতে পারে না দেখলে বিশ্বাস করা শক্ত।” – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধে লেখক শ্রীপান্থ কালির দোয়াত এর যে বৈচিত্রের কথা লিখেছেন তা আলোচনা করো।

“আমরা কালিও তৈরি করতাম নিজেরাই” – কিভাবে লেখকরা কালি তৈরি করতেন তা আলোচনা করো।

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান:
প্রতিটি প্রশ্নের মান 1:

পরিভাষার উদ্দেশ্য হলো –
ক) কোনো বিষয়কে বর্ণনা করা
খ) অর্থ অনির্দিষ্ট করা
গ) ভাষার সংক্ষেপ ও অর্থ সুনির্দিষ্ট করা
ঘ) অর্থের ব্যাখ্যা করা।
উত্তর: গ) ভাষার সংক্ষেপ ও অর্থ সুনির্দিষ্ট করা।

আলংকারিক গণের মতানুযায়ী কোনটি শব্দের ত্রিবিধ কথা নয়?
ক) লক্ষণা
খ) আসত্তি
গ) অভিধা
ঘ) ব্যঞ্জনা।
উত্তর: খ) আসত্তি।

ইংরেজিতে ভেবে বাংলায় অনুবাদ করলে রচনা হয়-
ক) স্বাভাবিক
খ) উৎকট
গ) সুগ্রাহ্য
ঘ) সহজবোধ্য
উত্তর: খ) উৎকট।

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী এটি ভাষার কোন্ বিষয়? –
ক) ধাঁধা
খ) প্রবাদ
গ) অলংকার
ঘ) ছড়া।
উত্তর: খ) প্রবাদ।

কুড়ি টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 1:

“বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে যত কম থাকে ততই ভালো।” – কিসের কথা বলা হয়েছে?

” তখন বৈজ্ঞানিক সাহিত্য রচনা সুসাধ্য হবে।” – কোন বৈজ্ঞানিক সাহিত্য রচনা সুসাধ্য হবে?

পরিভাষার উদ্দেশ্য লেখো।

আমাদের সরকার ক্রমে ক্রমে রাজকার্যে দেশি পরিভাষা চালাচ্ছেন বলে অনেক মানুষ মুশকিলে পড়েছেন কেন?

150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান” রচনায় প্রাবন্ধিক বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে যেসব অসুবিধার কথা বলেছেন, তা আলোচনা করো।

“বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান” প্রবন্ধে পরিভাষা রচনা প্রসঙ্গে লেখক যে বক্তব্য প্রকাশ করেছেন তা লেখো।

“তাতে পাঠকের অসুবিধে হয়।” – কিসে পাঠকের অসুবিধা হয়? অসুবিধা দূর করার জন্য কি কি করা প্রয়োজন?

“আমাদের আলংকারিক গণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন।” – ‘শব্দের ত্রিবিধ কথা’ বলতে কি বোঝো? এই বিষয়েকে ভিত্তি করে প্রাবন্ধিক সাধারণ সাহিত্য থেকে বৈজ্ঞানিক সাহিত্যকে আলাদা করেছেন কেন?

সিরাজদ্দৌলা:

125 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে প্রশ্নের মান 4

“জাতির সৌভাগ্য-সূর্য আজ অস্তাচলগামী।” – এখানে কোন্ জাতির কথা বলা হয়েছে? সেই জাতির সৌভাগ্য-সূর্য অস্তগামী কেন বলা হয়েছে?

সিরাজউদ্দৌলার চরিত্র বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

” আমার এই অক্ষমতার জন্য তোমরা আমাকে ক্ষমা করো” – বক্তা কাদের কাছে, কোন্ অক্ষমতা প্রকাশ করেছেন?

“কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা।” – কাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্যটি করা হয়েছে এবং কেন করা হয়েছে?

মীরজাফর ও লুৎফার চরিত্রের বিশিষ্ট দিকগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো।

আজ কার রক্ত সে চায়। পলাশী, রাক্ষসী পলাশী! – এটি কোন নাটকের সংলাপ? নাটকটি কার লেখা? নাট্যাংশে সংলাপ রচনায় নাট্যকার এর কৃতিত্ব আলোচনা করো।

“আমরা নবাবের নিমক বৃথাই খাই না, একথা তাদের মনে রাখা উচিত।” – নিমক খাওয়ার তাৎপর্য কি? উক্তিটি থেকে বক্তার চরিত্রের কোন পরিচয় পাওয়া যায়?

কোনি:
150 টি শব্দের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান 5:

“ঘাটে থৈথৈ ভিড়।” – কোথায় থৈথৈ ভিড়? ভিড় এর কারণ কি? এর বর্ণনা দাও।

ক্ষিতীশ সিংহ কোনিকে সাঁতার চ্যাম্পিয়ন করানোর জন্য যে কঠোর অনুশীলনের ব্যবস্থা করেছিলেন তার পরিচয় দাও।

কোনির চরিত্র আলোচনা করো।

দারিদ্র্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কোনির লড়াই এর পরিচয় দাও।

“অবশেষে কোনি বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল।”- কোনি কিভাবে বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল তার পরিচয় দাও।

লীলাবতী চরিত্রটি কিভাবে অন্যতম সহযোগী হয়ে উঠেছে তা উপন্যাস অবলম্বনে আলোচনা করো।

চলিত গদ্যে বঙ্গানুবাদ করো:

Once a mouse disturbed a lion in his sleep. The lion caught the mouse and was going to kill it, but it begged for pardon and was let to go. Shortly after, the lion was caught in a strong net. Hearing his roar, the mouse came there and cut the rope with its teeth. The lion become free.

An old farmer had four sons. They quarrelled with each other. Then the farmer hit upon a plan. He took a bundle of sticks and asked each of them to break it but they failed. Then the former gave each of them a single piece of stick. They broke it easily. At last the sons really understood the value of unity.

সংলাপ রচনা করো: (প্রশ্নের মান 5)

বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।

মিড ডে মিলের খাবারের গুণাগুণ নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।

প্লাস্টিকের ব্যবহার নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।

মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ।

ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ রচনা:  ( প্রশ্নের মান ১০)

(কমবেশি ৪০০ টি শব্দের মধ্যে লিখতে হবে)

তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা,

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস,

শিক্ষা বিস্তারে গণমাধ্যমের ভূমিকা,

দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান,

জাতীয় সংহতি ও বিচ্ছিন্নতাবাদ,

বিজ্ঞান ও কুসংস্কার,

বাংলার ঋতু বৈচিত্র্য,

সাহিত্য পাঠের প্রয়োজনীয়তা,

সমাজ কল্যাণে ছাত্রদের ভূমিকা,

প্রাত্যহিক জীবনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি,

একটি গাছ একটি প্রাণ,

তোমার প্রিয় পর্যটন কেন্দ্র,

তোমার জীবনের লক্ষ্য,

মহাকাশ গবেষণায় ভারত,

বিশ্ব উষ্ণায়ন ও পৃথিবীর ভবিষ্যৎ।

Madhyamik History Suggestion 2021

** সাজেশনের বাকি অংশ খুব শীঘ্রই আপলোড করা হবে। আমাদের এই ওয়েবসাইট টি নিয়মিত ভিজিট করুন।

Share with your friends

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *