Bengali Meaning of “Nobel Lecture” by Mother Teresa || Class XI || WBCHSE

Bengali Meaning of “Nobel Lecture”. Get the Bengali meaning of the whole text of “Nobel Lecture” by Mother Teresa. Very important for class 11 students of West Bengal Council of Higher Secondary Education. Regularly read the Bengali meaning and prepare yourself for your annual examination.

একাদশ শ্রেণির ইংরেজির গুরুত্বপূর্ণ পিস “নোবেল লেকচার” এর বাংলা মানে। প্রতিটি লাইন এর বাংলা মানে। অতি সহজ ভাষায় বাংলা মানে। পুরো পেইজটি অতি সহজেই বুঝতে পারা যাবে। একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খুব সহজেই পরীক্ষার প্রস্তুতি নাও। নিয়মিত ভিজিট করতে থাকো আমাদের ওয়েবসাইট আর পরীক্ষায় আশানুরূপ ফলাফল করো।

Nobel Lecture
Bengali Meaning of “Nobel Lecture”

যখন আমরা এখানে একসাথে একত্রিত হয়েছি নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ভগবানকে ধন্যবাদ জানাতে আমি মনে করি এটা খুব সুন্দর হবে যে, আমরা অ্যাসিসির সেন্ট ফ্রান্সিস-এর রচিত প্রার্থনা করি, যেটা আমাকে সবসময় ভীষণ বিস্মিত করে – আমরা এই প্রার্থনাটি করি প্রতিদিন পবিত্র প্রার্থনা সভার পরে, কারণ এটি আমাদের প্রত্যেকের জন্য ভীষণ মানানসই, এবং আমি সর্বদাই অবাক হয়ে যায় যে আজ থেকে 400-500 বছর আগে যখন অ্যাসিসির সেন্ট ফ্রান্সিস এটি রচনা করেছিলেন, তখনও তাদের একই সমস্যা ছিল যা আজ আমাদের আছে, যেভাবে আমরা এই প্রার্থনা গঠন করি যেটা আমাদের জন্য দারুণ মানানসই। আমি মনে করি আপনাদের মধ্যে কেউ কেউ ইতিমধ্যেই এটা জানেন – তাই আমরা একসাথে প্রার্থনা করব।

যে সুযোগ আমরা সবাই একসাথে আজ পেয়েছি, তার জন্য আসুন ভগবানকে ধন্যবাদ জানানো যাক, কারণ এই শান্তির উপহার যেটা আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে আমরা সৃষ্ট হয়েছি শান্তি কে বাঁচিয়ে রাখতে, এবং যীশুখৃষ্ট মানুষে পরিণত হয়েছিলেন সেই সুসংবাদ নিয়ে আসতে গরীব মানুষদের জন্য। সে (অর্থাৎ যীশু খ্রীষ্ট) ভগবান হয়েও মানুষে পরিণত হয়েছিলেন আমাদের মত সবকিছুতেই শুধুমাত্র পাপ ছাড়া, এবং তিনি জনসমক্ষে পরিষ্কারভাবে ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি এসেছিলেন সুসংবাদ দিতে। সংবাদটি ছিল সকল সদিচ্ছা সম্পন্ন ব্যক্তিদের শান্তি এবং এটি হলো কোন কিছু যা আমরা সবাই চাই – মনের (বা হৃদয়ের) শান্তি – এবং ভগবান এই পৃথিবীকে এতটাই ভালবেসেছিলেন যে তিনি তার সন্তানকে দিয়ে দিলেন – এটা একটা দান বটে – এটা (অর্থাৎ ভালোবাসাটা) এতটাই বেশি যেন বলা যায় এই দান করাটা ভগবানকে আঘাত করেছিল, কারণ তিনি পৃথিবীকে এতটাই ভালবেসেছিলেন যে তিনি তার সন্তানকে দিয়েছিলেন এবং তিনি দিয়েছিলেন তার সন্তানকে ভার্জিন মেরিকে এবং তাকে (অর্থাৎ যীশুখ্রীষ্টকে) নিয়ে তিনি (অর্থাৎ ভার্জিন মেরি) কি করলেন?

যেই না তিনি (অর্থাৎ যীশু খ্রীষ্ট) এলেন তার (অর্থাৎ ভার্জিন মেরির) জীবনে – সঙ্গে সঙ্গেই তিনি তাড়াতাড়ি করে গেলেন ঐ সুসংবাদটা দিতে, এবং যখন তিনি এলেন তার খুড়তুতো বোন এর বাড়িতে, এলিজাবেথের গর্ভে থাকা অজাত শিশুটি আনন্দে লাফিয়ে উঠলো। ছোট্ট অজাত শিশুটি ছিল শান্তির প্রথম বার্তাবাহক। সে চিনতে পারল শান্তির রাজপুত্র (অর্থাৎ যীশুখ্রীষ্টকে), সে বুঝতে পারল যে যীশুখ্রীষ্ট এসেছে সুসংবাদ নিয়ে আপনার জন্য এবং আমার জন্য। এবং যেন মনে হয় ওটাই যথেষ্ট ছিল না – তিনি মারা গিয়েছিলেন ক্রুশবিদ্ধ হয়ে সেই মহত্তর ভালোবাসা দেখাতে, এবং তিনি মারা গিয়েছিলেন আপনার জন্য আমার জন্য এবং সেই কুষ্ঠ রোগীর জন্য এবং সেই মানুষটির জন্য যে ক্ষুধায় মৃতপ্রায় এবং সেই নগ্ন মানুষটির জন্য যে পড়ে রয়েছে রাস্তায় শুধু কলকাতার নয় আফ্রিকাতেও এবং নিউ ইয়র্কেও এবং লন্ডনেও এবং অসলোতেও – এবং জোর করে বলেছিলেন যে আমরা একে অপরকে ভালোবাসি ঠিক যেমন তিনি আমাদের প্রত্যেককে ভালোবাসেন। এবং আমরা গসপেলে খুব পরিস্কার ভাবে পড়েছি যে – ভালোবাসো যেমনটা আমি তোমাকে ভালবেসেছি – যেমন আমি তোমাকে ভালোবাসি – যেমন পিতা আমাকে ভালোবেসেছেন, আমি তোমাকে ভালোবাসি – এবং আরো বেশি পিতা যতটা তাকে ভালোবেসে ছিলেন, তিনি তাকে দিয়ে দিলেন আমাদেরকে, এবং কতখানি আমরা একে অপরকে ভালোবাসি, আমরাও, অবশ্যই একে অপরকে ভালোবাসা দেবো যতক্ষণ না এটা আঘাত করে। আমাদের পক্ষে এটা বলা যথেষ্ট নয়: আমি ভগবানকে ভালবাসি, কিন্তু আমি আমার প্রতিবেশীকে ভালবাসি না। সন্ত জন বলেছেন তুমি হলে একজন মিথ্যাবাদী যদি তুমি বলো তুমি ভগবানকে ভালোবাসো এবং তুমি তোমার প্রতিবেশীকে ভালোবাসো না। কিভাবে তুমি ভগবানকে ভালোবাসতে পারো যাকে তুমি দেখনি, যদি তুমি ভালো না বাসো তোমার প্রতিবেশীক যাকে তুমি দেখতে পাও, যাকে তুমি স্পর্শ করতে পারো, যার সঙ্গে তুমি বসবাস করো। আর তাই এটা হয় ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ আমাদের প্রত্যেকের কাছে বুঝতে পারা যে ভালোবাসা, সত্যি করে বলতে, আঘাত দেয়। এটা আঘাত দিয়েছিল যীশুখ্রীষ্টকে আমাদেরকে ভালোবাসার জন্য, এটা তাকে আঘাত দিয়েছিল। এবং এটা নিশ্চিত করতে যে আমরা তার মহৎ ভালোবাসা মনে রাখব তিনি নিজেকে জীবনের রুটি বানিয়েছিলেন আমাদের ক্ষুধা মেটানোর জন্য তার ভালোবাসার জন্য। ভগবানের জন্য আমাদের ক্ষুধা, কারণ আমরা সৃষ্ট হয়েছি সেই ভালোবাসার জন্যই। আমরা সৃষ্ট হয়েছি তার প্রতিমূর্তি তে। আমরা সৃষ্ট হয়েছি ভালবাসতে এবং ভালোবাসা পেতে, এবং তারপর তিনি মানুষে রূপান্তরিত হয়েছেন আমাদের পক্ষে ভালোবাসাটা সম্ভব করতে যেমনটা তিনি আমাদেরকে ভালোবেসে ছিলেন। তিনি নিজেকে বানিয়েছেন ক্ষুধার্ত একজন – নগ্ন একজন – গৃহহীন একজন – অসুস্থ একজন – একজন বন্দি – একাকী একজন – অবাঞ্ছিত একজন – এবং তিনি বলেছেন: তুমি এটা আমার প্রতি করলে। আমাদের ভালোবাসার জন্য ক্ষুধার্ত, এবং এটি হল আমাদের গরিব মানুষদের ক্ষুধা। এটা হল সেই ক্ষুধা যেটা আপনি আমি অবশ্যই খুঁজে বেড়াই, এটা হতে পারে আমাদের নিজেদের বাড়িতে।

Important MCQ type Questions from “Nobel Lecture”

আমি কখনো একটা সুযোগের কথা ভুলবো না যেটা আমি পেয়েছিলাম একটা হোমে (বা বাড়িতে) গিয়ে যেখানে অনেক ছেলে মেয়ের বৃদ্ধ পিতা-মাতারা থাকতেন যারা (অর্থাৎ ছেলে মেয়েরা) তাদেরকে (অর্থাৎ তাদের পিতা-মাতাকে) রেখে এসেছে একটা প্রতিষ্ঠানে এবং হতে পারে ভুলেও গেছে। এবং আমি সেখানে গিয়েছিলাম, এবং আমি দেখেছিলাম সেই হোমে তাদের সবকিছুই ছিল, সুন্দর জিনিসপত্র, কিন্তু প্রত্যেকে তাকিয়ে ছিল দরজার দিকে। এবং আমি একজন কেউ দেখলাম না যে তাদের মুখে হাসি রয়েছে। এবং আমি সিস্টারের দিকে ঘুরলাম এবং জিজ্ঞাসা করলাম: কিভাবে এমনটা হয়? কিভাবে এটা হয় যে লোকগুলির সবকিছুই এখানে রয়েছে, কেন তারা সকলেই দরজার দিকে তাকিয়ে, কেন তারা হাসছে না? আমাদের লোকজনের মুখে আমি হাসি দেখতে অভ্যস্ত, এমনকি মৃতপ্রায় ব্যক্তিও হাসে, এবং তিনি বললেন: এটা প্রায় প্রতিদিন, তারা প্রত্যাশা করে আছে, তারা আশা করছে যে একজন ছেলে অথবা মেয়ে তাদের সঙ্গে দেখা করতে আসবে। তারা কষ্ট পাচ্ছে কারণ তাদেরকে ভুলে যাওয়া হয়েছে, এবং দেখুন – এখান থেকেই ভালোবাসা আসে। সেই দারিদ্র্য আসে ঠিক আমাদের বাড়ীতেই, এমনকি ভালবাসতে অগ্রাহ্য করে। হতে পারে আমাদের বাড়িতে কেউ আছে যে একাকীত্ব বোধ করছে, যে অসুস্থতা অনুভব করছে, যে উদ্বিগ্ন হয়ে আছে, এবং এই গুলি হল প্রত্যেকটি মানুষের জন্য কঠিন সময় বা দিন। আমরা কি রয়েছি, আমরা কি রয়েছি তাদেরকে গ্রহণ করতে, মা কি রয়েছে শিশুকে গ্রহণ করতে?

Important Short Questions from “Nobel Lecture”.

আমি অবাক হয়ে যাই পশ্চিমের দেশগুলোতে দেখে যে এত বেশি কম বয়সী ছেলেমেয়েরা ড্রাগের প্রতি আসক্ত, এবং আমি চেষ্টা করেছিলাম খুঁজে বের করতে এর কারণ – কেন এমনটা হয়, এবং উত্তরটি ছিল: কারণ তাদের পরিবারের তালিকা গ্রহণ করার মতো কেউ নেই। বাবা-মা এতই ব্যস্ত যে তাদের কোন সময় নেই। কম বয়সী পিতা-মাতারা কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এবং শিশু চলে যায় রাস্তায় এবং কোন কিছুতে নিযুক্ত হয়ে পড়ে। আমরা শান্তির কথা বলছি। এইগুলোই হলো সেই সমস্ত জিনিস যা শান্তিকে ভঙ্গ করে, কিন্তু আমি অনুভব করি (বা মনে করি) আজ শান্তির সবচেয়ে বড় ধ্বংসকারী হলো গর্ভপাত, কারণ এটা হল একটা সরাসরি যুদ্ধ, একটা সরাসরি হত্যা – সরাসরি হত্যা মায়ের নিজের দ্বারা। এবং আমরা ধর্মশাস্ত্রে পড়ি, কারণ ভগবান বলেছেন খুব পরিস্কার ভাবে : এমনকি যদি একজন মা তার শিশুকে ভুলে যেতে পারে – আমি তোমাকে (বা তোমাদের) ভুলবো না – আমি তোমাকে খোদাই করেছি আমার হাতের তালুতে। আমরা সৃষ্ট হয়েছি (বা খোদিত হয়েছি) তার (অর্থাৎ ভগবানের) হাতের তালুতে, তার (অর্থাৎ ভগবানের) এতই কাছের যে অজাত শিশুটি খোদিত হয়েছে ভগবানের হাতে। এবং এটাই হলো সেটা যা আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়, ওই বাক্যটির শুরুটা, যে এমনকি যদি একজন মা ভুলে যেতে পারে যা (যা কিছু অর্থাৎ সন্তানকে ভুলে যাওয়া) অসম্ভব – কিন্তু এমন কি যদি সে (অর্থাৎ মা) ভুলে যেতে পারে – আমি তোমাকে ভুলবো না। এবং আজ সব থেকে বড় উপায় – শান্তির সবথেকে বড় ধ্বংসকারী হলো গর্ভপাত। এবং আমরা যারা এখানে দাঁড়িয়ে আছি – আমাদের বাবা-মা আমাদেরকে চেয়ে ছিলেন। আমরা এখানে থাকতে পারতাম না যদি আমাদের বাবা-মা ওটা (অর্থাৎ গর্ভপাত বা ভ্রূণ হত্যা) আমাদের প্রতি করতেন। আমাদের শিশুরা (বা সন্তানরা), আমরা তাদেরকে চাই, আমরা তাদেরকে ভালোবাসি, কিন্তু লক্ষ লক্ষ শিশুদের কি হবে। অনেক মানুষ হয় ভীষণ, ভীষণ চিন্তিত ভারতবর্ষের শিশুদেরকে নিয়ে, আফ্রিকার শিশুদেরকে নিয়ে যেখানে অনেক শিশু মারা যায়, হতে পারে অপুষ্টির কারণে, ক্ষুধার কারণে এবং আরো অনেক, কিন্তু লক্ষ লক্ষ (শিশু) মারা যাচ্ছে সচেতনভাবে তার মায়ের ইচ্ছায়। এবং এটাই হলো আজ শান্তির সবথেকে বড় হত্যাকারী (বা বিঘ্নকারী)। কারণ যদি একজন মা তার নিজের সন্তানকে হত্যা করতে পারে – (তাহলে) কিই বা বাকি থাকে আমি তোমাকে হত্যা করি এবং তুমি আমাকে হত্যা করো – তার মধ্যে কিছুই নেই। এবং এটাই আমি আবেদন করি ভারতবর্ষে, আমি আবেদন করি সর্বত্র: আসুন আমরা শিশুকে ফিরিয়ে আনি, এবং এই বছরটি হোক শিশুর বছর: আমরা শিশুটির জন্য কি করেছি? বছরের শুরুতে আমি বলেছিলাম, আমি সর্বত্রই বলেছিলাম এবং আমি বলেছিলাম: আসুন আমরা এই বছরটাতে আমরা প্রতিটি শিশুকে জন্মাতে দেব, এবং অজাত শিশুকে, চাইবো। এবং আজ হল বছরের শেষ দিন, আমরা কি সত্যিই শিশুদেরকে বাঞ্ছিত করতে পেরেছি? আমি তোমাদের বলব কিছু ভয়ঙ্কর কথা। আমরা সংগ্রাম করছি গর্ভপাত বা ভ্রূণ হত্যার সঙ্গে দত্তক নেওয়ার মাধ্যমে, আমরা বাঁচিয়েছি হাজার হাজার জীবন, আমরা খবর পাঠিয়েছি সমস্ত চিকিৎসাকেন্দ্রে, হাসপাতালে, পুলিশ স্টেশনে – দয়া করে শিশুকে ধ্বংস (বা হত্যা) করবেন না, আমরা শিশুটিকে নেব। সুতরাং দিন ও রাতের প্রতিটি ঘন্টায় সব সময় কেউ না কেউ (আসেন), আমরা পেয়েছি অনেক সংখ্যক অবিবাহিতা (বা কুমারী) মা – তাদেরকে আসতে বলুন, আমরা তোমার যত্ন নেব, আমরা তোমার কাছ থেকে শিশুটিকে নেব (অর্থাৎ শিশুটির দায়িত্ব নেব), এবং আমরা শিশুটিকে ঘর দেব। এবং আমাদের একটা দারুণ চাহিদা আছে সেই সমস্ত পরিবারগুলির কাছ থেকে যাদের কোনো শিশু নেই, এটাই হলো আমাদের জন্য ভগবানের আশীর্বাদ। এবং আরো, আমরা আর একটা জিনিস করছি যেটা হলো ভীষণ সুন্দর – আমরা শিক্ষা দিচ্ছি আমাদের ভিক্ষুকদের, আমাদের কুষ্ঠরোগীদের, আমাদের বস্তিবাসীদের, আমাদের রাস্তার মানুষদের, স্বাভাবিক পরিবার পরিকল্পনা।

একাদশ শ্রেণির ইংরেজি বিষয়ের প্রতিটি পিস – এর বাংলা মানে, সমস্ত ধরনের নোটস, শর্ট কোশ্চেন, মাল্টিপল্ চয়েস কোশ্চেন, গ্রামার, রাইটিং – এই সবকিছু পেতে নিয়মিত ভিজিট করো আমাদের ওয়েবসাইট onlineexamgroup.com। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক সাজেশন, স্কলারশিপ সংক্রান্ত আপডেট এবং বিভিন্ন ধরনের কম্পিটিটিভ পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্টাডি মেটেরিয়ালস পেতে প্রতিদিন আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করো।

Share with your friends

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *